নীরবে নিয়মিত পাশে আছে:
আমাদের বেশিরভাগ শুভানুধ্যায়ীরাই নীরবে পাশে দাঁড়িয়েছেন বিভিন্ন সময়। কিছু মানুষ রয়েছেন নিয়মিত নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে পাশে রয়েছেন আমাদের। একেবারেই তাঁরা চাননা তাঁদের নাম প্রকাশ্যে আসুক। আমরা তাঁদের সেই ইচ্ছাকে সম্মান জানাই। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে আপত্তি সত্ত্বেও নাম প্রকাশ করি একটাই কারণে, বলা যায় সংগঠনের স্বার্থেই। যাতে তাঁদের নামগুলো দেখে ইচ্ছুক অন্যরাও ভরসা পান।
সে রকমই একজন সিঙ্গাপুর নিবাসী শ্রী অনির্বাণ ভট্টাচার্য। আমাদের বাঁচবো হিলিং টাচ বেশ কয়েকবছর ধরে সদস্য *মাননীয় শ্রী উমা রঞ্জন ভট্টাচার্য ও শ্রীমতি কৃষ্ণা ভট্টাচার্য র সুযোগ্য পুত্র।
বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে অনির্বাণ
স্নেহা প্রকল্পের মাধ্যমে সুন্দরবন বিকশিত স্কুলের ৩ জন শিশুর শিক্ষার খরচ বহন করছে বাৎসরিক ৩০,০০০ টাকা স্পন্সরের মাধ্যমে। এমনকি আমরা কোন কারণে ভুলে গেলেও অনির্বাণ ঠিক সময় মতন মনে করে পাঠিয়ে দেয়।
গতকাল অনির্বাণ তার বাবাকে শুদ্ধু নিয়ে হাজির হয়েছিলেন আমাদের কার্যালয়ে। বেশ কিছু সময় ধরে আলাপচারিতা হল। গঠনমূলক ও আনন্দদায়ক একটা সময় কাটালাম আমরা।
অনির্বাণদের মতন বহু মানুষের ভরসা ও পাশে থাকা আমাদের আগামীদিনের চলার পথের সাহস ও অনুপ্রেরণা।
সকলে মিলে ভালো থাকি।